#পর্ব-৩
নেহা দাদা বলে চিল্লাচ্ছিলো।তখন ই আমি গিয়ে নেহা কে ধরি আর বলি এখানে কোথায় তোমার দাদা।
![]() |
ভয়ংকার আত্মা |
নেহাকে আমি প্রশ্ন করলাম তোমার দাদা কে।?
আগে তো তার কথা বলো নি। নেহা খুব কাঁদছিলো আর বলছিলো আর আমি আমার দাদা কে ভুলতে পারি না।এই শের পুর এসে অনেক ভয়ংকর ভাবে মৃত্যু হয় আমার দাদার।
আমি এর পুরো রহস্য না জেনে এখান থেকে যাবো না।
তারপর আমি আর আমার স্ত্রী একটা রেস্তোরাঁয় গেলাম কিছু খাওয়ার জন্য।
নেহা বললো আমি একটু ওয়াশ রুম যাচ্ছি।ওয়াশ রুম গিয়ে ট্যাবের পানি ছাড়তেই সেই গান টা বেজে ওঠা।
আর ট্যাব দিয়ে রক্ত বেরোই।আমি আয়নায় তাকিয়ে দেখি ভয়ংকর এক মহিলা।সে আমার গলা টিপে বলে ১০ বছর আগে ছেড়ে দিছিলাম আজ আর না।অনেক দিন অপেক্ষায় ছিলাম আজ তোকে পেয়েছি ছাড়বো না।
নেহা খুব জোরে চিৎকার দেই আর বাইরে যায়।হোটেল ওর ম্যানেজার আর নেহার স্বামি এগিয়ে আসে কি হয়েছিলো জানার জন্য নেহা বলে ভিতরে একটি মহিলা আছে যে তাকে মেরে ফেলতে গেছিলো।
আমি আর ম্যানেজার দুজন ই গেলাম গিয়ে দেখি এক মহিলা হাত মুখ ধুচ্ছে।ম্যানেজার প্রশ্ন করলেন আপনি কি করেছেন উনার সাথে মহিলা বললো কিছুই না হটাত চিৎকার করে রুম এর বাইরে চলে গেলো।
নেহা বলে ওই অন্ধ লোকটাই সব বলতে পারবেন আমাদের।আমরা সেই অন্ধ লোকটার কাছে গেলাম।
উনি বললেন আমি সব জানি।
আমি আত্মাদের সাথে কথা বলতে পারি।তুমি মনে করে দেখো কি হয়েছিলো।
অন্ধ লোকটি একটি চক্র একে দিলো নেহা চোখ বুঝে ভাবছিলো হটাত দেখে ঘন জঙ্গলে ওর দাদা যাচ্ছে তাই দেখে নেহা ও পিছু নেই।যাদের গল্প ভালো লাগে আমার আইডি ফলো দিলে সব পর্ব পেয়ে যাবেন?
ওখানে একটি ভয়ংকর বাড়ি আছে যার সন্ধান তাদের মায়া দেই।মায়া আমি আর দাদা যাচ্ছিলাম সেই মায়াবী বাড়ির নিকটে।
লেখা__mousumi
0 comments:
Post a Comment