#শেষপর্ব
জঙ্গলের ভিতর দিয়ে তিনজন যাচ্ছিলাম।ঘন জঙ্গলের ভীতরে অনেক অন্ধকার সেখানে একটা পুরনো বাড়ি আছে।বাড়ি দিয়ে ধোয়া উড়ছে।বাড়ির ভিতরে আমরা তিনজন প্রবেশ করলাম।একটা কান্নার সুর ভেসে এলো আমরা খুব ভয় পেলাম এমন বাড়িতে কে কান্নাকাটি করছে।
দেখি শিকল দিয়ে একটা মেয়েকে বাধা মেয়েটি বলছে আমাকে বাঁচাও মায়া বলে একি এতো আমার বোন ছায়া।যেকিনা তিন বছর যাবত নিখোজ।তখন ই দেখি আমাদের মাথার উপর এক বুড়ি ঝুলছে সে আমার দাদার চুল ধরে টেনে উপরে উঠিয়ে দিয়ে বললো এখানে যে আসে সে কখনো ফিরে যেতে পারে না।দাদা চিৎকার দিয়ে বললো বোন তোরা পালা।ওই মহিলা বলে যে এখানে একবার আসে সে আর ফিরে যেতে পারে না।দাদা জানালা দিয়ে আমাদের বের করে দেই নিজে আর বেরোতে পারে না।বাইরে বেরিয়ে আমরা দাদার জোরে চিৎকার শুনতে পাই।তখন ই নেহার ধ্যান ভেঙে যায়। নেহা বলে মায়া কেনো দাদা কে ওই রকম একটা বাড়ি নিয়ে যায় আমাদের জানতেই হবে।আমরা মায়ার বাড়ি গিয়ে জানতে পারি মায়া এক্সিডেন্ট এ মারা গেছে মায়া
![]() |
ভয়ংকার আত্মা |
।মায়ার ছবি দেখে নেহা চমকে যায় সেদিন রাতে গাড়ির সামনে মায়ার আত্মা এসে দাড়িয়েছিলো।তার মানে মায়া কিছু বলার চেষ্টা করছিলো।মায়ার রুমে একটা ডায়রি পাই তাতে লেখা সেদিন আমি অজয় কে ডেকে নিয়ে গেছিলাম ওই বাড়িতে কারন ওখানেই আমার বোন কে আটকে রেখেছিলো এক ভয়ংকর আত্মা সে এর আগে ৯৯ টা বাচ্চা কে খেয়েছে আর শর্ত দিয়েছিলো তোর বোন কে ছেড়ে দিবো যদি আর একটা বাচ্চা কে ওখানে নিতে পারি তাহলে কিন্তু সে আমাকে মিথ্যা বলেছিলো অজয় কেও আটকে রেখে দিলো।নিজের খারাপ লাগে আজ আমার জন্য অজয় মারা গেলো।ওই আত্মার বংশের কেউকে ওখানে নিতে পারলে তাহলে ওই আত্মা তাকে ছেড়ে দিবে আর তার ধ্বংস হবে।ওই আত্মাটাকে নাকি জঘন্য ভাবে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় আর সাথে তার সন্তান কেও তাই সে বাচ্চাদের মেরে ফেলে।
যাদের গল্প ভালো লাগে তারা আইডি ফকো দিয়েন।
আমরা অনেক খুজে তার বংশধর খুজে সেই বাড়িতে নিয়ে সেই আত্মার মুক্তি দি।
গল্পের লাস্ট টা ভাল ভাবে দিতে পারি নি শেষ করতে বাধ্য হয়েছি কারন আমি খুব অসুস্থ আমার জন্য দোয়া করবেন।
#লেখাঃমৌসুমি
0 comments:
Post a Comment