♦
আকাশে বেশ মেঘ ও করেছে কিন্তু আমার আবদার রাখতে শান্ত ভাইয়া আমাকে কাশবণে নিতেও রাজি হয়।আমি বেশ খেয়াল করেছি উনি ভীষণ ভাবে আমাকে ফলো করেন।আমাকে রাগানো টাই হয়তো উনার ফেভারিট একটা কাজ কিন্ত তার ভিতর দিয়েও আমি বুঝতে পারি উনার আমার প্রতি দূর্বলতা।
,
উনার বাইকে চড়েই আমি কাশবণের ভিতরে ঢুকলাম।আকাশের দিকে তাকিয়ে খোলা হাওয়ায় প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিচ্ছিলাম।শান্ত ভাইয়া যেন প্রাণ ভরে আমাকে দেখছিলেন।মনে হলো হাজার খানেক ফটো ফুলে ফেললো নিমিষেই।আমার ও ফটো উঠাতে ভাল লাগে।আমিও স্টাইল করে করে পোজ দিচ্ছিলাম আর মিঃশান্ত আমার ছবি উঠাচ্ছিলোও।
আকাশে বেশ মেঘ ও করেছে কিন্তু আমার আবদার রাখতে শান্ত ভাইয়া আমাকে কাশবণে নিতেও রাজি হয়।আমি বেশ খেয়াল করেছি উনি ভীষণ ভাবে আমাকে ফলো করেন।আমাকে রাগানো টাই হয়তো উনার ফেভারিট একটা কাজ কিন্ত তার ভিতর দিয়েও আমি বুঝতে পারি উনার আমার প্রতি দূর্বলতা।
,
উনার বাইকে চড়েই আমি কাশবণের ভিতরে ঢুকলাম।আকাশের দিকে তাকিয়ে খোলা হাওয়ায় প্রাণ ভরে নিঃশ্বাস নিচ্ছিলাম।শান্ত ভাইয়া যেন প্রাণ ভরে আমাকে দেখছিলেন।মনে হলো হাজার খানেক ফটো ফুলে ফেললো নিমিষেই।আমার ও ফটো উঠাতে ভাল লাগে।আমিও স্টাইল করে করে পোজ দিচ্ছিলাম আর মিঃশান্ত আমার ছবি উঠাচ্ছিলোও।
![]() |
একাত্ম ভালবাসা |
আজ আর আমি উনার সাথে ঝগড়া করছিলাম না।আমি বললাম আচ্ছা আপনার প্রমিকা নেই,,, বলে হুম আছে। আমি বললাম কে? দেখতে কেমন।প্রেমিকা আছে শুনেই আমার যেন কেমন একটা হিংসা কাজ করছিলো।ভাবছিলাম আমার চেয়ে সুন্দরী কিনা?অবশ্য আমার বেশ মনে লেগেছে উনাকে কিন্তু উনার আমার পেছনে লাগার জন্য খুব ই বিরক্তি কাজ করে।বলছিলাম আপনার প্রেমিকা দেখতে কেমন?
সে বলে সে এতটাই সুন্দর দেখতে আমি প্রথম দিন ই খুন হয়েছিলাম ওর ওই চাওনি তে।আমি প্রথম দিন ই খুন হয়েছিলাম ওর দুষ্টুমি তে।ও হাসলে যেন মুক্তা ঝরে।এক কথায় আমার হৃদয় বন্দি হয়েছিলো সেই প্রথম দিন।হিংসায় যেন আমার গা জ্বলে যাচ্ছিলো।যেভাবে প্রশংসা করছে যেন কোন মহারাণি।আমার মুখ বাকানো দেখে বলছিলো কি জ্বলছে বুঝি।
শান্তর লুক টা সব সময় অসম্ভব সুন্দর। ম্যাচিং টি-শার্ট ম্যাচিং ঘড়ি ম্যাচিং জুতা গেঞ্জির উপর শার্টের সব গুলা বোতাম খোলা কলেজের সব মেয়ে তার স্টাইলে ক্রাশ খায়।ওর কথা বলার ধরণ টাও অন্য ছেলের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।শান্তর গানের কন্ঠ টাও অসম্ভব সুন্দর সব মিলিয়ে ভাল লাগার একটা জায়গা আর ব্যাপার আছে শান্তর মাঝে।
,
,
হটাত আমাকে বৌ পাখি বলে পেছন থেকে কেউ ডাক দিলো আমি পিছন ঘুরে দেখি শান্ত ভাইয়া।আমি রেগে মেগে বললাম বৌ পাখি টা কে।শান্ত বলে আচ্ছা সরি মৌ পাখি হয়েছে।ওই বলার সময় ভুল হয়ে গেছে বলাটা।হটাত খুব জোরে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিলো। আমার বরাবর মেঘের গর্জন টা খুব ই ভয় লাগে।মেঘের এক গর্জনে শান্তকে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরলাম যেন পৃথিবীর সব শক্তি দিয়ে আষ্টে পিষ্টে আমি তাকে জড়িয়ে ধরেছি।শান্ত আলতো ভাবে আমাকে স্পর্শ করছিলো।যে ছোঁয়াতে ছিলো ভীষণ পবিত্রতা।মেঘের গর্জন কিছুতেই থামছিলো না এক ঘন্টা মুশল ধারে বৃষ্টি তে আমি শান্তকে জড়িয়ে ধরে ভিজলাম কারন মেঘের গর্জন আমাকে বাধ্য করছিলো শান্তকে জড়িয়ে ধরতে।
,
,
একটা সময় বৃষ্টি টা কমে গেলো।আমি বেশ হাঁচি ও দিচ্ছিলাম।এদিকে শান্ত ভাইয়ার ছিলো শ্বাসকষ্ট এর প্রব্লেম। শান্ত ভাইয়া উনার শার্ট টা আমার গায়ে পরিয়ে দিয়ে বললো ভেজা কাপড়ে তোমার শরিরেরর ভাজ অন্য কেউ দেখবে সেটা আমার ভাল লাগবে না।পাশেই আমার ফ্রেন্ড এর বাসা আছে চলো নিউ মার্কেট থেকে ড্রেস কিনে চেঞ্জ করে বাড়িতে যাবে নইলে ঝর আসবে।আমি বললাম আমি তো টাকা আনি নি।শান্ত ভাইয়া বললো এখন আমি কিনে দিচ্ছি বাড়ি গিয়ে ফেরত দিও।দুজন মিলে মার্কেট গেলাম আমি শান্ত ভাইয়ার জন্য সুন্দর একটা বেগুনি কালারের শার্ট এর সাথে একটা জিন্স পছন্দ করলাম।আর নিজের জন্য গাউন এর সেট
মোট ৭ হাজার টাকা বিল হয়েছে।
,
,
শান্ত ওর বন্ধুর বাসায় নিয়ে গেলো।বার বার ডাকাডাকির পরে দরজা খুললো।শান্ত তাকে পরশ নামে ডাক দিলো।পরিচয় ও করিয়ে দিলো বললো শোন এটা আমার বৌ পাখি নিক নাম এংরি বার্ড। পরশ ভাইয়া আমাদের ভিতরে নিয়ে গেলো।ভেতরে গিয়ে আমি আর শান্ত চেঞ্জ করে নিলাম।পরশ ভাইয়ার সাথে আমার বেশ আড্ডা টা জমে গেলো।বেশ ভালো একটা ফ্রেন্ডশিপ হলো আমাদের।আমাদের চা নাস্তা খেতে দিলো।পরশ ভাইয়ার পাশের রুমের সামনে খুব পরিচিত একটি জুতা দেখতে পেলাম।আমি বললাম ভাইয়া ওই রুমে কেউ আছে।পরশ ভাইয়া বলে না মানে।আমি বললাম জুতা টা খুব চেনা লাগছে অমনি শান্ত বলে গোয়েন্দা গিরি শুরু হয়েছে আবার।
,
,
হটাত আমাকে বৌ পাখি বলে পেছন থেকে কেউ ডাক দিলো আমি পিছন ঘুরে দেখি শান্ত ভাইয়া।আমি রেগে মেগে বললাম বৌ পাখি টা কে।শান্ত বলে আচ্ছা সরি মৌ পাখি হয়েছে।ওই বলার সময় ভুল হয়ে গেছে বলাটা।হটাত খুব জোরে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিলো। আমার বরাবর মেঘের গর্জন টা খুব ই ভয় লাগে।মেঘের এক গর্জনে শান্তকে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরলাম যেন পৃথিবীর সব শক্তি দিয়ে আষ্টে পিষ্টে আমি তাকে জড়িয়ে ধরেছি।শান্ত আলতো ভাবে আমাকে স্পর্শ করছিলো।যে ছোঁয়াতে ছিলো ভীষণ পবিত্রতা।মেঘের গর্জন কিছুতেই থামছিলো না এক ঘন্টা মুশল ধারে বৃষ্টি তে আমি শান্তকে জড়িয়ে ধরে ভিজলাম কারন মেঘের গর্জন আমাকে বাধ্য করছিলো শান্তকে জড়িয়ে ধরতে।
,
,
একটা সময় বৃষ্টি টা কমে গেলো।আমি বেশ হাঁচি ও দিচ্ছিলাম।এদিকে শান্ত ভাইয়ার ছিলো শ্বাসকষ্ট এর প্রব্লেম। শান্ত ভাইয়া উনার শার্ট টা আমার গায়ে পরিয়ে দিয়ে বললো ভেজা কাপড়ে তোমার শরিরেরর ভাজ অন্য কেউ দেখবে সেটা আমার ভাল লাগবে না।পাশেই আমার ফ্রেন্ড এর বাসা আছে চলো নিউ মার্কেট থেকে ড্রেস কিনে চেঞ্জ করে বাড়িতে যাবে নইলে ঝর আসবে।আমি বললাম আমি তো টাকা আনি নি।শান্ত ভাইয়া বললো এখন আমি কিনে দিচ্ছি বাড়ি গিয়ে ফেরত দিও।দুজন মিলে মার্কেট গেলাম আমি শান্ত ভাইয়ার জন্য সুন্দর একটা বেগুনি কালারের শার্ট এর সাথে একটা জিন্স পছন্দ করলাম।আর নিজের জন্য গাউন এর সেট
মোট ৭ হাজার টাকা বিল হয়েছে।
,
,
শান্ত ওর বন্ধুর বাসায় নিয়ে গেলো।বার বার ডাকাডাকির পরে দরজা খুললো।শান্ত তাকে পরশ নামে ডাক দিলো।পরিচয় ও করিয়ে দিলো বললো শোন এটা আমার বৌ পাখি নিক নাম এংরি বার্ড। পরশ ভাইয়া আমাদের ভিতরে নিয়ে গেলো।ভেতরে গিয়ে আমি আর শান্ত চেঞ্জ করে নিলাম।পরশ ভাইয়ার সাথে আমার বেশ আড্ডা টা জমে গেলো।বেশ ভালো একটা ফ্রেন্ডশিপ হলো আমাদের।আমাদের চা নাস্তা খেতে দিলো।পরশ ভাইয়ার পাশের রুমের সামনে খুব পরিচিত একটি জুতা দেখতে পেলাম।আমি বললাম ভাইয়া ওই রুমে কেউ আছে।পরশ ভাইয়া বলে না মানে।আমি বললাম জুতা টা খুব চেনা লাগছে অমনি শান্ত বলে গোয়েন্দা গিরি শুরু হয়েছে আবার।
চলবে,,,,,,,,,,,
(ভৌতিক গল্পের পাশাপাশি মনে প্রেম ভালবাসার ও প্রয়োজন আছে তাই এই গল্পটা।অবশ্যই ভাল লাগা গুলো কমেন্টে জানাবেন
0 comments:
Post a Comment