♦
শয়তান টা মনে হয় মনে মনে এটাই চাচ্ছিলো যে আমাকে কোলে নিয়ে একজন হিরোর পরিচয় দিবে।কিন্তু আমি আমার মনে হচ্ছে জাহান্নামের চৌরাস্তায় নিজেকে আত্মসমর্পণ করছি।ভিলেন দের মতো মোচের নিচ দিয়ে হেসেই যাচ্ছে আর বলছে এত মটু কেনো তুমি কম করে ৯০ কেজি হবা।
,
,
বাবা তোমাকে নিতে গিয়ে আমার জান জীবন সব বেরিয়ে গেলো। একটু কম কম খেতে পারো না।আমি বলছি দেখুন মাইন্ড ইওর ল্যাংগুয়েজ। আমাকে ছাড়ুন আমি একাই পারবো আমাকে ঠেলে ফেলে দিয়ে আবার কোলে তুলে কথা শোনানো হচ্ছে।মনে হচ্ছে এখান থেকে আপনাকে ফেলে দি।।
আহ হা আমাকে ফেলে দিলে তুমি আমাকে কোলে তুলতে পারবে । হু আমার বয়েই গেছে কোলে তুলতে দুই পায়ে দঁড়ি বেঁধে টানতে টানতে উপরে তুলতাম।
,
,এই কি বললে তুমি আমি কি গরু নাকি যে এভাবে দঁড়ি দিয়ে টেনে তুলতে।আমার মতো এত টুক পিচ্চি মেয়েকে তাই টেনে টুলতে পারে না হাহাহাহাহ বলেই অট্ট হাসি।ওদিকে শান্তর প্রাণ যাচ্ছে যতই হোক সিঁড়ি দিয়ে একটা মানুষ কে উপরে টেনে তোলা কম কষ্টের না।
,
শয়তান টা মনে হয় মনে মনে এটাই চাচ্ছিলো যে আমাকে কোলে নিয়ে একজন হিরোর পরিচয় দিবে।কিন্তু আমি আমার মনে হচ্ছে জাহান্নামের চৌরাস্তায় নিজেকে আত্মসমর্পণ করছি।ভিলেন দের মতো মোচের নিচ দিয়ে হেসেই যাচ্ছে আর বলছে এত মটু কেনো তুমি কম করে ৯০ কেজি হবা।
,
,
বাবা তোমাকে নিতে গিয়ে আমার জান জীবন সব বেরিয়ে গেলো। একটু কম কম খেতে পারো না।আমি বলছি দেখুন মাইন্ড ইওর ল্যাংগুয়েজ। আমাকে ছাড়ুন আমি একাই পারবো আমাকে ঠেলে ফেলে দিয়ে আবার কোলে তুলে কথা শোনানো হচ্ছে।মনে হচ্ছে এখান থেকে আপনাকে ফেলে দি।।
আহ হা আমাকে ফেলে দিলে তুমি আমাকে কোলে তুলতে পারবে । হু আমার বয়েই গেছে কোলে তুলতে দুই পায়ে দঁড়ি বেঁধে টানতে টানতে উপরে তুলতাম।
,
,এই কি বললে তুমি আমি কি গরু নাকি যে এভাবে দঁড়ি দিয়ে টেনে তুলতে।আমার মতো এত টুক পিচ্চি মেয়েকে তাই টেনে টুলতে পারে না হাহাহাহাহ বলেই অট্ট হাসি।ওদিকে শান্তর প্রাণ যাচ্ছে যতই হোক সিঁড়ি দিয়ে একটা মানুষ কে উপরে টেনে তোলা কম কষ্টের না।
,
![]() |
একাত্ম ভালবাসা |
শেষ মেষ মৌ এর রুমে পৌছালাম।মৌ আর পিহু এক ই রুমে থাকছে। আচ্ছা তোমার নাস্তা টাও আমি উপরে এনে দিচ্ছি মহারানী।মনে মনে ভাবলাম দে তা আবার শোনার কি আছে রে শয়তান খোক্কস।বলতে বলতেই পিহু খাবার নিয়ে হজির।আমি পিহু আপু কে বলছি আচ্ছা আপু এখানে আসার আগে শুনেছি একজন খুব শান্ত আর ভদ্র ছেলে কিন্তু এসে দেখছি লেজ হীন এক উল্লুক।হুম তা কে রে সেই উল্লুক টা।ওই যে সামনেই দাঁড়িয়ে। শান্ত প্রচন্ড রগি রাগি চোখ এ চোখ দুটো যেন তার রক্ত কমল হয়ে আছে কি বললে তুমি আমি উল্লুক এর মতো।
,
,
ক্লাসের শত বালিকার ক্রাশ আমি তোমার মতো মহা বলির পেত্নি না।কি বললে আমি পেত্নি আমি হলাম ক্যাটরিনা।দুজনের তো সেই ঝগড়া চলছে শান্ত রুম থেকে বেরিয়ে গেলো। এর ই মাঝে মৌ এর বাবার ফোন।মা তুই তোর মামাদের কলেজেই ভর্তি হয় যা।ওখানে শান্ত আছে তোর খেয়াল রাখবে।বাবা কে রাগে কিছুই বললাম না।ওই শান্তর সাথে কলেজে যেতে হবে ভেবে আমার শরীর পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে।
,
,
ক্লাসের শত বালিকার ক্রাশ আমি তোমার মতো মহা বলির পেত্নি না।কি বললে আমি পেত্নি আমি হলাম ক্যাটরিনা।দুজনের তো সেই ঝগড়া চলছে শান্ত রুম থেকে বেরিয়ে গেলো। এর ই মাঝে মৌ এর বাবার ফোন।মা তুই তোর মামাদের কলেজেই ভর্তি হয় যা।ওখানে শান্ত আছে তোর খেয়াল রাখবে।বাবা কে রাগে কিছুই বললাম না।ওই শান্তর সাথে কলেজে যেতে হবে ভেবে আমার শরীর পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে।
রাতে খেয়ে মৌ আর পিহু আপু সুয়ে পড়লো।মাঝে রাতে দেখি পিহু আপু আমার পাশে নেই। ফিস ফিস করে কারো সাথে কথা বলছে কিন্তু পিহু আপু চোরের মতো এদিক সেদিক তাকাচ্ছে ক্যান আমি সেটাই বুঝছি না।নিজের বরের সাথে কথা বললে তা টেনশন নিয়ে কেনো।আমি উঠে পিহু আপু খোজে গিয়ে অন্ধকারে ধাক্কা খেলাম মনে হলো ওয়ালের সাথে ধাক্কা খেলাম।কিন্তু অন্ধকারের হাতড়াতে হাতড়াতে যেন মনে হলো চোখ মুখ হাতে বেঁধে গেলো আমি প্রচন্ড ভয়ে চিৎকার দিতে যাবো ঠিক তখন ই কেউ আমার মুখ চেপে টানতে টানতে ছাদে নিয়ে গেলো।
,
,
না পারছি চিৎকার করতে না পারছি কিছু করতে।ছাদে চাঁদের আলোতে বুঝতে পারলাম যে এটা শান্ত।এবার আমি রাগে মুখ খুললাম এই গুন্ডা আপনার চরিত্রের তো মোটেও ঠিক নেই।সব সময় একটা খারাপ নজর দিয়ে আছেন আমার দিকে।তখন শান্ত বলে তাই নাকি ছোট বেলা আমাকে বার বার জড়িয়ে ধরতি সেটা ভুলে গেছির বুঝি।কিভাবে আমার বুকের উপর সুয়ে সুয়ে পাপ্পি দিতি কিছু মনে নেই বুঝি।আমি ঘোড়া হতাম আর তুই আমার পিঠে ঘোড়ায় চড়তি।আমি মুখ ঘুরিয়ে বললাম হুহ খেয়ে কাজ নেই তাইতো আমার যে এমন লুচুর ঘাড়ে উঠবো।
,
,
কি বললি আমি লুচু দাঁড়া একটু লুচ্চামি করলে বুঝবি লুচু কি।বলেই শান্ত আমাকে ওয়ালে চেপে জোর করে আমার ঠোঁট ওর আয়ত্তে নিয়ে পাগলের মতো কিস করছিলো।শান্ত যেন একটা অন্য জগতে গিয়ে নিজে কন্ট্রোল হীন হয়ে পড়েছিলো।আমার আঙুলের ভাজে ওর আঙুল দিয়ে চেপে ধরে আমাকে ছড়ানোর অবস্হায় রেখেছিলো না।অনেক চেষ্টার পরে ১০-১৫ মিনিট পরে আমাকে ছাড়লো।আমি কাঁদতে কাঁদতে রুমে প্রবেশ করে দেখি পিহু আপু ভিতরে নেই।আমি ওই বিশ্রি ঘটনা টা ভুলতে পারছি না ছিঃকি হয়ে গেলো আমার জীবনে এটা।আজ অবধি কেউ আমাকে টাস করে নি আর এই ছেলেটা আমাকে এভাবে কিস করলো।মনে হচ্ছে ঠোঁট দুইটা কেটে ফেলি।বার বার নিজের ওড়না আর টিস্যু দিয়ে লিপ মুছেই যাচ্ছি।ওদিকে খেয়াল করলাম পিহু আপু বলছে তুমি চিন্তা করো না আমি ঠিক টাইমে চলে যাবো।কি ব্যাপার পিহু আপু কার সাথে যাওয়ার কথা বলছে।ওই দিকে শান্ত নিজের অপরাধ বোধে সারারাত ঘুমাই নি।সারারত পাইচারি করেছে বারান্দা দিয়ে।
,
,
না পারছি চিৎকার করতে না পারছি কিছু করতে।ছাদে চাঁদের আলোতে বুঝতে পারলাম যে এটা শান্ত।এবার আমি রাগে মুখ খুললাম এই গুন্ডা আপনার চরিত্রের তো মোটেও ঠিক নেই।সব সময় একটা খারাপ নজর দিয়ে আছেন আমার দিকে।তখন শান্ত বলে তাই নাকি ছোট বেলা আমাকে বার বার জড়িয়ে ধরতি সেটা ভুলে গেছির বুঝি।কিভাবে আমার বুকের উপর সুয়ে সুয়ে পাপ্পি দিতি কিছু মনে নেই বুঝি।আমি ঘোড়া হতাম আর তুই আমার পিঠে ঘোড়ায় চড়তি।আমি মুখ ঘুরিয়ে বললাম হুহ খেয়ে কাজ নেই তাইতো আমার যে এমন লুচুর ঘাড়ে উঠবো।
,
,
কি বললি আমি লুচু দাঁড়া একটু লুচ্চামি করলে বুঝবি লুচু কি।বলেই শান্ত আমাকে ওয়ালে চেপে জোর করে আমার ঠোঁট ওর আয়ত্তে নিয়ে পাগলের মতো কিস করছিলো।শান্ত যেন একটা অন্য জগতে গিয়ে নিজে কন্ট্রোল হীন হয়ে পড়েছিলো।আমার আঙুলের ভাজে ওর আঙুল দিয়ে চেপে ধরে আমাকে ছড়ানোর অবস্হায় রেখেছিলো না।অনেক চেষ্টার পরে ১০-১৫ মিনিট পরে আমাকে ছাড়লো।আমি কাঁদতে কাঁদতে রুমে প্রবেশ করে দেখি পিহু আপু ভিতরে নেই।আমি ওই বিশ্রি ঘটনা টা ভুলতে পারছি না ছিঃকি হয়ে গেলো আমার জীবনে এটা।আজ অবধি কেউ আমাকে টাস করে নি আর এই ছেলেটা আমাকে এভাবে কিস করলো।মনে হচ্ছে ঠোঁট দুইটা কেটে ফেলি।বার বার নিজের ওড়না আর টিস্যু দিয়ে লিপ মুছেই যাচ্ছি।ওদিকে খেয়াল করলাম পিহু আপু বলছে তুমি চিন্তা করো না আমি ঠিক টাইমে চলে যাবো।কি ব্যাপার পিহু আপু কার সাথে যাওয়ার কথা বলছে।ওই দিকে শান্ত নিজের অপরাধ বোধে সারারাত ঘুমাই নি।সারারত পাইচারি করেছে বারান্দা দিয়ে।
পিহু আমাকে বলছে কিরে তুই কাঁদছিস কেনো।কি হয়েছে।আমি কিছুই বলতে পারছি না আমার কি হয়েছে।আমি ভুলতে পারছি না ওই ঘটনা টা।কেঁদেই চলেছি।
পরের দিন ঘুম থেকে উঠেই দেখি রক্তলাল চোখ নিয়ে শান্ত দরজার সামনে হাজির প্লিজ আমাকে মাফ করে দাও মৌ আমি না বুঝে এমন করেছি।আমি ওর কথায় কোনো পাত্তা না দিয়ে নিচে চলে গেলাম।নাস্তার টেবিলে সবাই শুধু শান্ত আসে নি ওর নাকি খেতে ইচ্ছা হচ্ছে না।আমার বুঝতে বাকি নেই যে শান্ত কাল রাতের ঘটনার জন্য খাবার টেবিলে আসছে না।
চলবে,,,,
আপনারা উৎসাহ দিলে আমি লিখে যাবো।গল্প নিয়ে মতামত দিন প্লিজ।
0 comments:
Post a Comment